“শেরপুর ডিসি অফিসের চালকের প্রাইভেটকার থেকে ৩০২ বোতল মদ উদ্ধার” খবরের প্রতিবাদ করেছে  ডিসি ড্রাইভার শফিক।

by শেরপুর কণ্ঠ ডেস্ক
1 মিনিটের পড়া

শেরপুর কন্ঠ ডেস্ক : “শেরপুর ডিসি অফিসের চালকের প্রাইভেটকার থেকে ৩০২ বোতল মদ উদ্ধার” খবরের প্রতিবাদ করেছে  ডিসি ড্রাইভার শফিক।
গত ১৭ জুলাই এ সংক্রান্ত একটি খবর কয়েকটি অনলাইনে প্রকাশিত হয়।বিষয়টি আমার দৃস্টি গোচর হয়েছে। খবরে উল্লেখ করা হয় শেরপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) অফিসের চালকের ব্যক্তিগত প্রাইভেটকার থেকে ৩০২ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। এ সময় প্রাইভেটকার চালক পালিয়ে গেলেও বেশ কিছু কাগজপত্র এবং একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।খবরে লিখা হয় ১৬ জুলাই বিকালে ময়মনসিংহ নগরীর শিকারীকান্দা মোড় সংলগ্ন এলাকা থেকে মদসহ এই প্রাইভেটকারটি আটক করে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ।অভিযানে  একটি সাদা প্রাইভেটকার, ১৩ বস্তা ভর্তি ৩০২ বোতল ভারতীয় বিদেশী মদ উদ্ধার করা হয়।গাড়ী নম্বর ঢাকা মেট্রো-গ ২২-১১৮৯।শুনেছি গাড়ীর চালক ছিলেন জনৈক আকাশ হোসাইন নামে একজন। এই অপরাধের সাথে গাড়ীর মালিক হিসেবে আমার শফিকুল ইসলাম নাম ও ডিসির ড্রাইভার হিসেবে আমার পদবী উল্লেখ করা হয়েছে।বিষয়টি মিথ্যা,কাল্পনিক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত।শুধু মাত্র আমার সন্মান নস্ট করতে এমন আজগবি তথ্যের অবতারণা করা হয়েছে।
প্রকৃত পক্ষে ওই গাড়ীর মালিকানার সাথে আমার সামান্যতম সম্পর্ক নেই।ক্রয় সুত্রে গাড়ীর মালিক জনৈক শাকিল আহাম্মেদ রায়হান নামে একজন(এফিডেভিট নোটারি পাবলিক  সিরিয়াল নং ১৩৪/২৪)।বিষয়টি বিআরটিএ এর গাড়ীর মালিকানা সংক্রান্ত তথ্যে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এ সংক্রান্ত বিষয়ে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানা গত ১৭জুলাই একটি নিয়মিত মামলা করে,মামলা নং ৬৫।এতে কোথাও আমার নাম নেই।শুধু গাড়ীর ড্রাইভার আকাশ হোসাইনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
তবে  বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য আমার একটি ব্যক্তিগত পুরাতন প্রাইভেট কার ছিল।গত তিন মাস আগে গাড়িিট বিক্রি করে দিয়েছি।যার নম্বর ঢাকা মেট্রো –গ ২৫-৯৫৩৯।গাড়ীর ব্যবসা সংক্রান্ত  দ্বন্দের কারণে ও চাকরির সহকর্মীদের মধ্যে কেউ পুলিশ ও সাংবাদিকদের মিথ্যা,ভুয়া তথ্য দিয়ে আমাকে হেরেজ করতে চেষ্ঠা করছে।এই অপতৎপরতার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন শেরপুর জেলা প্রশাসক অফিসের ড্রাইভার মোঃ শফিকুল ইসলাম। 

আরো খবর

আপনার মতামত দিন