গত ৬ নবেম্বর দুপুরে, দীর্ঘ ১২ বছর যাবৎ জেলা প্রশাসকের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিত মডেল গার্লস ডিগ্রি কলেজ ও মডেল গার্লস স্কুল পরিচালিত হলেও আওয়ামী ফ্যাসিবাদী নেতাদের ধারা পরিচালিত হয়ে আসছিল।
এ পর্যায়ে মডেল গার্লস ডিগ্রি কলেজ ও মডেল গার্লস স্কুলের নারী শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ ১২ বছর পর নবগঠিত অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ পলাশ দায়িত্ব নেয়ার পর কলেজ ও স্কুলের শিক্ষার্থীর সমস্যা নিয়ে শেরপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক ও মডেল গার্লস ডিগ্রি কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আলহাজ্ব হযরত আলী ও জেলা প্রশাসক মাহমুদুর রহমান তরফদার কলেজ ক্যাম্পাসে উপস্থিত হলে নারী শিক্ষার্থীরা তাদের কলেজে এতদিন নিরাপত্তাহীনতার মধ্য দিয়ে কালোতিপাত করছেন বলে জানায়।
কলেজের বাউন্ডারি না থাকায় অনায়াসে কলেজের ভিতর যখন তখন লোকজন ঢুকে পড়ে। এতে বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা সমস্যা বোধ করেন এবং রাতের বেলাও নিরাপত্তাহীনতার ভিতর বসবাস করছেন বলে আবাসিক শিক্ষার্থীরা জানায়। কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থিত পুকুর পাড়ে টিনের বেড়া এক সময় থাকলেও দীর্ঘ কয়েক বছর যাবৎ সীমানা প্রাচীর না থাকায় যখন তখন লোকজন প্রকৃতির সাড়া ও ইভটিজিং করে আসছে বলে জানায় নারী শিক্ষার্থীরা।
সে সময় অত্র কলেজের সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ হরযত আলী বলেন আমি প্রয়োজনীয় অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করব এবং জেলা প্রশাসককে প্রশাসনীয় ব্যবস্থা নিয়ে কলেজের বাউন্ডারি দেওয়ার ব্যবস্থা করে নিরাপত্তার ব্যাপারে সহযোগিতা করতে বলেন।
সে সময় উপস্থিত ছিলেন শেরপুর প্রেস ক্লাবের কার্যকরী সভাপতি রফিক মজিদ ও শেরপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও মডেল গার্লস ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মাসুদ হাসান বাদল সহ কলেজের প্রভাষক, স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।